Connect with us

ফ্র্যাঞ্চাইজি লীগ

১০৯ রানের টার্গেট পেয়েও জিততে পারেনি খুলনা

টি-টোয়েন্টিতে ১০৯ রানের লক্ষ্যকে মামুলিই বলা যায়। যেকোন দলই এই লক্ষ্য পেলে হেসে খেলে জিতে যাওয়ার কথা। কিন্ত খুলনা টাইগার্সের জন্য এই টার্গেটও পাহাড় সমান ছিল। তাই এমন ম্যাচেও তারা হেরেছে ২৪ রানে।

১০৯ রানের টার্গেট পেয়েও জিততে পারেনি খুলনা

১০৯ রানের টার্গেট পেয়েও জিততে পারেনি খুলনা। ছবিঃ সংগৃহীত

মূলত তাসকিন আহমেদ গতির ঝড়েই উড়ে গেলো খুলনা। গতিতে আগুন ঝরানো তাসকিন মাত্র ৯ রান দিয়ে একাই নেন ৪টি উইকেট। এছাড়া দুটি করে উইকেট নেন নাসির হোসেন আর আল আমিন হোসেন।

এমন বোলিং তোপে পেলেই ইয়াসির রাব্বির দলকে ১৫.৩ ওভারেই ৮৪ রানে গুটিয়ে দেয় নাসিরের ঢাকা। খুলনার হয়ে তামিম ইকবাল আর ইয়াসির রাব্বি ছাড়া খুলনার কোনো ব্যাটার দুই অংক ছুঁতে পারেননি। তামিম ২৩ বলে ৩০ আর ইয়াসির ২৪ বলে ২১ রান।

এটি চলতি টুর্নামেন্টে দ্বিতীয় জয় ঢাকার। প্রথম ম্যাচে তার জয় পেয়েছিল এই খুলনার সঙ্গেই, তারপর টানা ৬ ম্যাচ হেরে আমার খুলনার বিপক্ষেই জয় তুলে নিয়েছে।

আরও পড়ুনঃ ‘আমি বুঝি, কিন্তু আমার পরিবার কষ্ট পায়’- সমালোচনাকরীদের উদ্দেশ্যে শান্ত

এর আগে ব্যাট করে ঢাকা ডমিনেটর্সও ধুঁকেছিল। ১৯.৪ ওভারে ১০৮ রানেই গুটিয়ে যায় নাসির হোসেনের দল। এক সৌম্য ছাড়া কেউই বলার মতো কিছু করতে পারেননি। অফফর্ম কাটিয়ে হাফসেঞ্চুরি উপহার দেন সৌম্য সরকার।

এছাড়া প্রথম সাত ব্যাটারের মধ্যে সৌম্যই একমাত্র দুই অংক ছুঁয়েছেন। ৪৫ বলে ৬ চার আর ২ ছক্কায় সৌম্যর উইলো থেকে বেরিয়ে আসে ৫৭ রানের ইনিংস।

ঢাকার এই ধ্বংসযজ্ঞ ঘটানোর নায়ক নাহিদুল ইসলাম। খুলনা টাইগার্সের এই অফস্পিনার ৪ ওভারে মাত্র ৬ রান খরচায় একাই নেন ৪ উইকেট। আরেক স্পিনার নাসুম আহমেদ ১১ রানে নেন ৩টি উইকেট।

 

Advertisement

More in ফ্র্যাঞ্চাইজি লীগ